সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফ বুধবার (১ September সেপ্টেম্বর ২০২৫) নামে একটি historic তিহাসিক প্রতিরক্ষা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন, যার নাম কৌশলগত মিউচুয়াল ডিফেন্স চুক্তি। এই চুক্তির মূল শর্তটি হ’ল যদি সৌদি আরব বা পাকিস্তানের একজনকে আক্রমণ করা হয় তবে এটি উভয় দেশের উপর আক্রমণ হিসাবে বিবেচিত হবে। অর্থাৎ উভয় দেশই ভাগ করে নেওয়া সুরক্ষার অধীনে একে অপরকে রক্ষা করবে।
বিষয়টি সম্পর্কে আমেরিকান বিশেষজ্ঞ মাইকেল কুলেগম্যান বলেছিলেন যে এটি কেবল একটি প্রতিরক্ষা চুক্তি নয়, কৌশলগত বার্তা। পাকিস্তান এখন চীন, তুর্কি এবং সৌদি আরবের মতো তিনটি বড় সহকর্মীর সাথে দাঁড়িয়ে। তবে এটা বলা মুশকিল যে এটি ভারতকে পাকিস্তান আক্রমণ করা থেকে বিরত করবে। একই সময়ে, ওয়েস্ট এশিয়া বিষয়ক বিশেষজ্ঞ জাহাক তানভীর বলেছেন যে পাক -সদি প্রতিরক্ষা চুক্তিগুলি আগেও নতুন নয়। অতীতে, এই চুক্তিগুলি বেশিরভাগ সৌদি সুরক্ষার দিকে মনোনিবেশ করা হয়েছিল, তবে পাকিস্তানের দিকে নয়। পাকিস্তানের সেনাবাহিনীকে অনেকবার সৌদি স্বার্থের ভাড়া সেনা বলা হয়েছে। তবে ভারতের বিরুদ্ধে প্রত্যক্ষ সামরিক সহযোগিতার সম্ভাবনা অত্যন্ত কম।
পাকিস্তান-সৌদি আরবের historical তিহাসিক সম্পর্ক
পাকিস্তান-সৌদি আরবের সম্পর্ক বেশ পুরানো। ১৯৮০-৮৮ সালে পাকিস্তান ইরান-ইরাক যুদ্ধে সৌদি সুরক্ষার আশ্বাস দেয়। ২০১৪-১। সালে সৌদি একটি ইসলামী সামরিক জোট গঠন করেছিলেন, যেখানে নেতৃত্বটি পাকিস্তানের প্রাক্তন সেনাবাহিনীর প্রাক্তন প্রধান জেনারেল রাহিল শরীফের হাতে হস্তান্তর করা হয়েছিল। সৌদি ইন্দো -প্যাক ওয়ার্সে (১৯65৫, ১৯ 1971১, কারগিল ১৯৯৯) পাকিস্তানকে আর্থিক ও কূটনৈতিক সহায়তা প্রদান করেছিল, তবে সেনাবাহিনী সরাসরি ভারতীয় ফ্রন্টে প্রেরণ করেনি।
ভারতে প্রভাব -সাউদি সম্পর্ক
সৌদি আরব কখনও ভারতের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন করেনি। ভারত এবং সৌদি দৃ strong ় কৌশলগত ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক (শক্তি ব্যবসা, বিদেশী ভারতীয়, বিনিয়োগ) রয়েছে। সৌদি কর্মকর্তা স্পষ্টভাবে বলেছেন যে ভারতের সাথে সম্পর্ক দৃ strong ় থাকবে এবং আঞ্চলিক শান্তিতে অবদান অব্যাহত থাকবে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, “আমরা এই চুক্তিটি পর্যবেক্ষণ করছি এবং এটি বিশ্ব ও আঞ্চলিক সুরক্ষার দিক থেকে দেখব।”