বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর বিমানের লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগর Dhaka াকা বিমান দুর্ঘটনায় মারা যান। তিনি একজন তরুণ এবং প্রতিশ্রুতিবদ্ধ পাইলট ছিলেন, যিনি বেশ কয়েক ঘন্টা প্রশিক্ষণ ফ্লাইট শেষ করেছিলেন। সোমবার, তার প্রশিক্ষণ বিমানটি এফ -7 স্কুল ভবনের সাথে সংঘর্ষ হয়েছিল, যার ফলে তার জীবন ঘটেছিল।
ক্যাডেট থেকে ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট ভ্রমণ করুন
তৌকির ইসলাম সাগর বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর th 76 তম বাফা কোর্সের সদস্য ছিলেন এবং ৩৫ তম স্কোয়াড্রনে পোস্ট করা হয়েছিল। তিনি ক্যাডেট হিসাবে পিটি -6 বিমানটিতে প্রথম 100 ফ্লাইটের সময় শেষ করেছেন, যা প্রতিটি পাইলট প্রশিক্ষণের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।
15 তম স্কোয়াড্রনেও পরিষেবা দেওয়া হয়েছিল
প্রশিক্ষণের পরে, তিনি 15 তম স্কোয়াড্রনেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন, যেখানে তিনি প্রায় 60 ঘন্টা একটি উড়ন্ত অভিজ্ঞতা অর্জন করেছিলেন। এই অভিজ্ঞতাটি তাকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর অগ্রিম রো পাইলটদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করেছিল।
অল্প বয়সে দেশের জন্য ত্যাগ
তৌকির ইসলাম সাগর কেবল বিমান বাহিনীর একজন উদীয়মান কর্মকর্তাই ছিলেন না, তবে দেশের সুরক্ষা এবং প্রযুক্তিগত ভবিষ্যত তাঁর মতো তরুণ পাইলটদের উপর নির্ভর করে। তাঁর মৃত্যু বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর পক্ষে একটি বড় ক্ষতি হিসাবে বিবেচিত হয়।
দুর্ঘটনাটি কীভাবে ঘটল?
সোমবার বিকেলে, তৌকির সাগর একটি চীনা এফ -7 বিজিআই বিমানের উপর ছিলেন, যা Dhaka াকার উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ভবনে টেকঅফের বিধ্বস্ত হওয়ার কিছু সময় পরে। বিমানটি আগুন ধরল এবং সাগর গুরুতর আহত হয়েছিল। পরে তিনি আইসিইউতে মারা যান।
জাতির প্রতি শ্রদ্ধা
তাঁর মৃত্যুর পরে, সোশ্যাল মিডিয়ায় লোকেরা তাকে তরুণ নায়ক এবং সত্য দেশপ্রেমিক হিসাবে শ্রদ্ধা জানায়। অনেক লোক তাকে সালাম করে সংবেদনশীল পোস্ট লিখেছেন এবং তাদের আবেগকে সালাম জানিয়েছেন। আইএসপিআর (ইন্টার সার্ভিসেস পাবলিক রিলেশনস) তার অবদানকেও সালাম জানায় এবং বলেছিল যে তিনি তাঁর কাজের প্রতি পুরোপুরি নিবেদিত ছিলেন।





